পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে দায়েরকৃত মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এম এ হক সহ সিলেট জেলা ও মহানগর বিএনপি নেতৃবৃন্দের জামিন মঞ্জুর করেছেন হাইকোর্ট।
দলের জামিন প্রাপ্ত অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা হলেন – বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আবুল কাহের শামীম, সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ, মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আজমল বখত সাদেক, মহানগরের সহ সভাপতি সালেহ আহমদ খসরু, জেলার সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর রব ফয়সল, মহানগরের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হুমায়ূন কবীর শাহীন, সাংগঠনিক সম্পাদক মিফতাহ সিদ্দিকী, জেলার সাংগঠনিক সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরীসহ সিলেট জেলা ও মহানগর ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ।
জানাগেছে, ২৪ জুলাই মঙ্গলবার নেতৃবৃন্দ হাইকোর্টের বিচারপতি মো. আব্দুল হাফিজ ও বিচারপতি কাশেফা হোসেইনের আদালতে উপস্থিত হয়ে তারা জামিন প্রার্থনা করেন। হাইকোর্ট তাদের জামিন আবেদন শুনানী শেষে মঞ্জুর করেন। বিএনপি নেতৃবৃন্দের পক্ষে শুনানীতে অংশগ্রহন করেন সুপ্রীম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি ব্যারিষ্টার জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিষ্টার আব্দুল হালিম কাফি।
উল্লেখ্য, দুই কর্মীকে ছাড়িয়ে নিতে সিলেট মহানগর পুলিশের উপ কমিশনার (দক্ষিণ) এর কার্যালয়ের সামনে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন বিএনপি প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী। এ ঘটনার পর পুলিশের কাজে বাধা দেয়ার অভিযোগে শাহপরাণ থানায় বিএনপির ৩৯ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৫০/৬০ জনকে আসামি করে শাহপরাণ থানায় পুলিশের পক্ষ থেকে একটি মামলা দায়ের করা হয়।