
এমনিভাবে ভূমিদস্যুরা দীর্ঘ দিন থেকে বালি তুলে লক্ষ টাকা বিক্রি করলেও প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। কিভাবে এসব বালি তুলে বিক্রি করা হচ্ছে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করে কয়েকজন বলেন তাদের লিজ আছে। কিভাবে লিজ জানতে চাইলে বলেন মাহফুজুর রহমান জাহাঙ্গীরের নাম। আবার অন্যজন বলেন সিবিএর কোন নেতা তাকে বালি তুলতে বলেছেন। তবে তিনি ঐ নেতার নাম বলতে নারাজ।
সরজমিনে গিয়ে দেখা য়ায়, দক্ষিণ কলাবাগান থেকে পুরানবাজার নিজামপুর সহ ঐ জায়গার ভিতরে সাতটি ঘাটে বালি তুলছে ভূমিদস্যুরা। ছবি তুলতে দেখে দুয়েক ভূমিদস্যু কেটে পড়েন।
আবার শ্রমিকরা বলেন আমরা কাজের লোক আমরা কাজ করি, আমাদের যারা ঠিকাদার তারা লীজ বলে আমাদের কাজ করায়। বালির এখন কাটতি তাই সাথে সাথে চড়া দামে বালি চলে যাচ্ছে নিদিষ্ট স্থানে বলে জানান শ্রমিকরা। তবে কোন ঘাটে কোন বালির মালিককে পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপের সাবেক ইজরাদার মাহফুজুর রহমানের সাথে কথা বলে জানাযায়, এওলা ছড়া লিজ শেষ হয়েছে প্রায় চার মাস অাগে। এখন যারা ছড়া থেকে বালি তুলছে তারা এখন অবৈধভাবে তুলছে। এখন যদি কেউ আমার নাম ভাঙ্গিয়ে বালি উঠায় তা তাদের নিজস্ব ব্যাপার। তাদের সাথে আমার কোন সম্পর্ক নেই।
এ ব্যাপারে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সহকারী (ভূমি) কর্মকর্তা সঞ্চিতা কর্মকারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমরা নতুন কোনো লিজের কাগজ এখন ও পাইনি। তবে স্যার কে তিনি জানাবেন বলে জানান।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি পরে আলাপ করবেন বলে ফোন রেখে দেন।