
(ছবি সংগৃহীত)
আগুনে দগ্ধ রোগীর চিকিৎসায় শরীরের কত শতাংশ পুড়েছে তা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ধোঁয়ার বিষক্রিয়াও মারাত্মক হতে পারে।
দগ্ধতার পরিমাণ নির্ধারণে চিকিৎসকরা ‘রুল অব নাইন’, ‘লান্ড অ্যান্ড ব্রাউডার চার্ট’ ও ‘রুল অব থাম্ব’ পদ্ধতি ব্যবহার করেন।
১৫ শতাংশ পর্যন্ত বার্ন নিরাময়যোগ্য ধরা হয়। ৩০ শতাংশের বেশি হলে জটিলতা বাড়ে, আর ৫০-৭০ শতাংশ হলে মৃত্যুঝুঁকি থাকে। তবে শিশু, প্রবীণ বা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সামান্য দগ্ধতাও বিপজ্জনক হতে পারে।
অনেক সময় শরীর পুড়েনি, তবু ধোঁয়াজনিত কারণে মৃত্যু হতে পারে। যেমন—শ্বাসনালি পুড়ে যাওয়া, কার্বন মনোক্সাইডে দম বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
তাই দগ্ধ রোগীর চিকিৎসায় দ্রুত সঠিক ব্যবস্থা ও পর্যবেক্ষণই পারে জীবন বাঁচাতে।



