তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে গত ৪৭ বছরে এ অঞ্চলের মানুষ উন্নয়ন বঞ্চিত। এবারের নির্বাচনে জনগণ পরিবর্তন চায়। আমরা ইনসাফ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে সকল প্রকার দুর্নীতির মুলোৎপাটন করতে চাই।
মঙ্গলবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ‘দেওয়াল ঘড়ি’ প্রতীকে ভোট চেয়ে দক্ষিণ সুরমার বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগকালে তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়া তিনি উপজেলার মোল্লাগাঁওয়ে উঠান বৈঠকে যোগ দেন।
মোল্লারগাঁও ইউনিয়নের বিশিষ্ঠ মুরব্বি হাজী মঈন উদ্দীনের সভাপতিত্বে ও মহানগর খেলাফত মজলিসের সাংগঠনিক সম্পাদক জাবেদুল ইসলাম চৌধুরীর পরিচালনায় উঠান বৈঠকে আরও বক্তব্য রাখেন- খেলাফত মজলিস সিলেট জেলা শাখার সহ-সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোখলিছুর রহমান, লতিফুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক হাজী আশরাফ খান, সুরমা টাওয়ারের এমডি মামুন খান, যুব নেতা তেলিরাই গ্রামের সমাজ সেবক শেখ সোহেদ আহমদ গঙ্গা, খেলাফত মজলিস দক্ষিন সুরমা উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা হাবিবুর রহমান আব্দাল, বিশিষ্ঠ মুরব্বি আবুল হোসেন, আব্দুল মুহিত, আকুল মিয়া, এমরান আহমদ, ছাত্রদল নেতা শাহিন আহমদ, ইমরান আহমদ, শাহিন মিয়া, দারা মিয়া, তেলিরাই গ্রামের সমাজ সেবক এমদাদ হোসেন, হাফিজ গুলজার আহমদ, বিশিষ্ঠ মুরব্বি আব্দুল মনাফ, দেওয়ান আব্দুল খান, জাহিদ খান, খিদিরপুর গ্রামের সমাজ সেবক এনাম খান, সৈয়দ মোতাহির আলী, মুরব্বি কয়ছর মিয়া, গোপশহর গ্রামের মুরব্বি উছমান আলী, গোয়ালগাঁও গ্রামের মুরব্বি সয়ফুল মিয়া, গোপশহর গ্রামের সমাজ সেবক রায়হান মিয়া, খিদিরপুর গ্রামের সোনাওর খান, আকলু মিয়া, মনফর আলী, রাজ্জাক মিয়া, ইউসুফ আলী, আবুল মিয়া, সিফহত উল্লাহ, ভ’মিহীন সমিতির সিলেট বিভাগীয় সমন্বয়কারী মোহাম্মদ নূর হোসেন, খেলাফত মজলিস মোল্লারগাঁও ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমদ, ছাত্র মজলিস নেতা জাকারিয়া হোসেন জাকির প্রমুখ।