তিনি বলেন, ‘যেহেতু বিপিএল ডিসেম্বরে, সেজন্য হয়ত শ্রীলঙ্কা সিরিজের শিডিউলে পরিবর্তন আনা হতে পারে।’
যদিও এক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কা সফর কিংবা সিরিজ ‘এগিয়ে আনা’র মত শব্দ ব্যবহার করেননি বোর্ডের এই দায়িত্বশীল কর্তা।
শ্রীলঙ্কা বাংলাদেশকে বিশ্বকাপের পরই সফরের আমন্ত্রণ জানানোর অন্যতম প্রধান কারণ নিজেদের দেশকে নিরাপদ প্রমাণ করা। ইস্টার সানডেতে ভয়ানক জঙ্গি হামলার পর শ্রীলঙ্কায় নিরাপত্তা শঙ্কা রয়েছে। সেই শঙ্কা দূর করতেই এসএলসির ‘ডাক’, যে ডাকে সাড়া দিচ্ছে বাংলাদেশও। কিন্তু নিরাপত্তা ইস্যুটি সামনে আসছে ঘুরেফিরেই।
তবে নিরাপত্তা নিয়ে কোনো আপোষ করা হবে না জানিয়ে জালাল ইউনুস বলেন, ‘কোনো সন্দেহ নেই- নিরাপত্তা সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে। আগে একটা নিরাপত্তা দল যাবে, তারা দেখবে কেমন নিরাপত্তা আছে। যদিও আমরা সন্তুষ্ট হই… কোনো ধরনের কোনো ঝুঁকি থাকলে অবশ্যই আমরা সেই ঝুঁকি নেব না। কারণ আমাদের খেলোয়াড়দের নিরাপত্তা এবং প্রাধান্য সবার আগে।’