সারা দেশের ৬৮টি কারাগারে মাত্র ১০ জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে বন্দীদের চিকিৎসা। অথচ চিকিৎসক পদ রয়েছে ১৪১টি। বাকি ১৩১ চিকিৎসকের পদ শূন্য।
কারা অধিদফতরের পক্ষ থেকে হাইকোর্টে দাখিলকৃত এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০১৮ সালের ২৮ জানুয়ারি ২০ জন চিকিৎসককে কারাগারে পদায়ন করা হয়। এর মধ্যে মাত্র চারজন যোগদান করেন। বাকি ১৬ জন এখনো যোগদান করেননি।
প্রতিবেদন দাখিলের পর মঙ্গলবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ পরবর্তী আদেশের জন্য ১১ নভেম্বর দিন ঠিক করেছেন।
ওই ১৬ জন চিকিৎসক কেন কাজে যোগদান করেননি তা ১১ নভেম্বরের মধ্যে জানাতে আদালত রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।
আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন রিটকারী আইনজীবী মো. জে আর খান রবিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
ভোরের কাগজ