সরেজমিনে শাহজালাল সারকারখানা ট্রাক স্টেন্ডে গিয়ে দেখা যায় ট্রাকের দীর্ঘ সারি পার্কিং মাঠে রয়েছে। লোকাল গাড়ি সার বোঝাই করে চলেছে, অথচ
বিআরটিসির ট্রাক স্টেন্ডে ট্রাকের সারি।
কথা হয় ড্রাইভার ওমর ফারুকের সাথে। তিনি জানান, আমরা গত ৭/৮ মাস যাবত বেতন পাই না। আমরা একা একা গাড়ী চালাতে হয়। গাড়ীতে লেবার দেয়া হয়না। একা একা কিভাবে সম্ভব। গাড়ী লোড করতে টাকা দিতে হয়, পার্কিং করতে টাকা দিতে হয়। আমাদের বেতনের টাকা ও সময় মতো পাইনা, আমাদের সংসার চলেবে কেমন করে। তা কেউ চিন্তা করেন না। তাই আমরা আজ থেকে অবরোধের সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি।
নয় দফা দাবি নিয়ে বিস্তারিত বাখ্য দেন মো: যাদু মিয়া রানা। তিনি বলেন, আমাদের দাবি না মানা পর্যন্ত আমরা অবরোধ চালিয়ে যাব। নয় দফা দাবির মধ্যে রয়েছে – সময় মতো বকেয়াসহ বেতন পরিশোধ করা। ট্রাকে হেলপার নিয়োগ। লোড আনলোডের বকশিশ বাবত টাকা কর্পোরেশন কে দিতে হবে । টিয়েডিয়ে দিতে হবে। রাত্রি ভাতা প্রদান। প্রাচীনতম ভাড়া পনিবর্তন করে যোগউপযোগী ভাড়া পরিশোধ করতে হবে। প্রত্যন্ত অঞ্চলের রাস্তাগুলো সার্ভে করে জ্বালানি নির্ধারন করাসহ বেশ কিছু দাবি আদায়ে অবরোধ চলছে বলে তিনি জানান।
তারা আরো বলেন, আমরা অবরোধ করছি শুনে আমাদের ম্যানেজার আমাদের চাকরি খাওয়ার হুমকি দিচ্ছে। তবে তারা দাবি না মানা ও লিখিতভাবে না পাওয়া পর্যন্ত অবরোধ চলবে জানান।
এ ব্যাপারে লেন্ড ফোনে ম্যানেজার কে ফোন দিলে তাকে পাওয়া যানি। বিআরটিসির চেয়ারম্যান দেশের বাহিরে বলে জানা যায়।