এর আগে একই দিনে বৃটেনের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্রেভারম্যানকে বরখাস্ত করেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভকারীদের প্রতি পুলিশ খুব নমনীয় আচরণ করছে এমন অভিযোগে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন মন্ত্রী সুয়েলা ব্রেভারম্যান।
এছাড়া পূর্বে বৃটেনে রাজনৈতিক আশ্রয়প্রার্থীদের সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, তাদেরকে রুয়ান্ডায় পাঠিয়ে দেওয়া যেতে পারে। গৃহহীনদের ব্যাপারেও অসংবেদনশীল মন্তব্যের কারণে তিনি সমালোচিত ছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তারা স্বেচ্ছায় গৃহহীন থাকেন।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) দেশটির সরকার বলেছে, মন্ত্রিসভা পরিবর্তনের অংশ হিসেবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ ছেড়েছেন ব্রেভারম্যান। পরে তার স্থলাভিষিক্ত হন জেমস ক্লেভারলি। তিনি এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন। ক্লেভারলির স্থলাভিষিক্ত হন ডেভিড ক্যামেরন।
কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ক্যামেরন ২০১০ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। বৃটেনের জনগণ গণভোটে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পক্ষে রায় দেওয়ার পর পদত্যাগ করেছিলেন তিনি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নতুন দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্যামেরন বলেছেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যুক্তরাজ্যের জন্য বেশ কিছু কঠিন চ্যালেঞ্জ রয়েছে। তিনি খুশি মনে নতুন দায়িত্ব নিয়েছেন।