হয়েছে। এতে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছে বাজার ইজারাদার এবং রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হয়েছে সরকার।
জানা যায়, ওসমানীনগরে বৈধভাবে গোয়ালাবাজার, দয়ামীর ও উমরপুরবাজারে পশুর হাটের অনুমতি রয়েছে। এর মধ্যে উপজেলার ব্যবসায়িক প্রাণকেন্দ্র গোয়ালাবাজার সর্বসাকুল্যে প্রায় দেড় কোটি টাকায় ইজারা নেন স্থানীয় কামাল আহমদ। ঈদে কুরবানির পশুর চাহিদা বেশি থাকায় খাদিমপুর, হাজিপুর, বুরুঙ্গা, ময়নাবাজার, খসরুপুর, খন্দকারবাজার, তাজপুর ও বাংলাবাজার এলাকায় অবৈধভাবে পশুর হাট বসে। ঈদে অবৈধ পশুর হাট বসতে দেয়া হবে না মর্মে ইজারাদারদের আশ্বস্ত করেছিল প্রশাসন। কিন্তু প্রচারণা চালিয়ে অবৈধ পশুর হাট বসলেও
প্রশাসনের ভুমিকা প্রশ্নবৃদ্ধ হয়েছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে অনুমতি ছাড়া উল্লেখিত স্থান গুলোতে পশুর হাট বসেছে। ২১ আগস্ট সোমবারও একাধিক স্থানে অনুমতি ছাড়া গরু কেনাবেচা হচ্ছে।
গোয়ালাবাজার ইজারাদার মোঃ কামাল আহমদ বলেন, বাজার ইজারা নেয়ার সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কোথাও অবৈধ হাট বসতে দেয়া হবে না মর্মে আশ্বস্ত করেছিলেন। কিন্তু বিভিন্ন স্থানে পশুর হাট বসায় বাজার ইজারা নিয়ে ব্যাপক ক্ষতির মুখে পড়েছি আমরা। এমন অবস্থায় আগামীতে বাজার ইজারা নিতে কেউ আগ্রহী হবে না।
ওসমানীনগর থানার ওসি আলী মাহমুদ বলেন, কোথাও অবৈধ পশুর হাট নেই। কিছু স্থানে ক্রেতাও বিক্রেতা জড়ো হয়ে যাচ্ছে। তবে পুলিশ এব্যাপারে সতর্ক রয়েছে।