অধ্যাদেশের মাধ্যমে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনের সম্ভাবনার কথা জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশন ভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে হেলালুদ্দীন আহমদ এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, তফসিল ও নির্বাচনের তারিখ নিয়ে কে বা কারা বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে, এটা ঠিক নয়, তাদের অনুরোধ করব তারা যেন বিভ্রান্তি না ছড়ায়।
বিভ্রান্তির বিষয়ে সাংবাদিকদের সচিব বলেন, তফসিল ও নির্বাচন কবে হবে এগুলো নিয়ে আলোচনাই হয়নি। ১ নভেম্বর বিকাল ৪টায় রাষ্ট্রপতির সঙ্গে দেখা করবে কমিশন। তারপর নির্বাচনের তফসিল ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত নেবে।
হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, রেওয়াজ অনুযায়ী প্রধান নির্বাচন কমিশনার জাতির উদ্দেশে ভাষণের মাধ্যমে সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে থাকেন। ৪ তারিখে কমিশন সভায় বসবে কিনা এটা এখনও ঠিক হয়নি। ১ তারিখে আমরা জানতে পারব, কবে বৈঠকে বসব। নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ এখনই বলা যাচ্ছে না। কারণ, আপনারা জানেন একজন মাননীয় নির্বাচন কমিশনার দেশের বাইরে রয়েছেন। উনি এলে পরে সবাই মিলে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে। আমরা আশা করছি ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন সম্পন্ন করা হবে।
তিনি বলেন, কবে নির্বাচন হবে এটা এখনই বলা যাচ্ছে না। কারণ, এতে বিভ্রান্তি ছড়ায়। সুতরাং যতক্ষণ না কমিশন সভায় সিদ্ধান্ত হয়, ততক্ষণ আমরা বলতে পারছি না।
এদিকে আরপিও সংশোধনের বিষয়ে তিনি বলেন, চলতি সংসদে আরপিও না উঠলে অধ্যাদেশের মাধ্যমেও এটি পাস করা হতে পারে। পরে পরবর্তী সংসদের প্রথম অধিবেশনে এটি পাস করা হবে। তবে আমরা আশাবাদী চলতি সংসদেই এটি উঠবে।