বিজ্ঞানীরা আরও বলছেন, কঠিনতম পরিস্থিতিতে এই ভ্যারিয়েন্টের কারণে বৃটিশ হাসপাতালগুলো ভরে উঠতে পারে। এ জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেন তারা। এই গবেষণাটি করেছে লন্ডন স্কুল অফ হাইজিন এন্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিন।
এর গবেষকরা বলছেন, বুস্টার ডোজ গ্রহণের মাত্রা বাড়লে ওমিক্রন সংক্রমণ ও মৃত্যুর হারেও পরিবর্তন আসবে। গবেষক দলের সদস্য ড. নিক ড্যাভিস বলেন, ওমিক্রন অত্যন্ত দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং এটি বেশ উদ্বেগজনক। তাই এ বছরের শেষ নাগাদ এটি বৃটেনের সবথেকে প্রভাবশালী ভ্যারিয়েন্টে পরিণত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
গবেষণায় আরও জানানো হয়েছে, ইংল্যান্ডে প্রতি ২.৪ দিনে সংক্রমণের মাত্রা দুইগুন হচ্ছে। যদিও ভ্যাকসিন কার্যক্রমে বৃটেন বিশ্বের সবথেকে সফল রাষ্ট্রগুলোর একটি। বিজ্ঞানীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলছেন, করোনার সাধারণ রূপ যখন প্রথম ছড়াচ্ছিল তখন কারও ভ্যাকসিন দেয়া ছিল না। সেসময়ের তুলনায়ও এখন বেশি দ্রুত ছড়াচ্ছে ওমিক্রন।