আসছে ২৯ অক্টোবর থেকে নতুন এ বিমানবন্দরটি চালু হবে। আর এটি চালু হলে ইস্তাম্বুল বিশ্বব্যাপী বিমান ট্রাফিকের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
দেশটির একটি এয়ারলাইন্স বলছে, এ বছরের ডিসেম্বরের শেষের দিকে এ নতুন বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইট চালু হতে পারে। এর আগে ইস্তাম্বুল আতাতুর্ক বিমানবন্দরের সঙ্গে এটার সমন্বয় করা হবে। তবে স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় পুরোপুরিভাবে চালু করতে ২০১৯ পর্যন্ত সময় ধরে রাখা হয়েছে।
বিমানবন্দরটির জেনারেল ম্যানেজার ও প্রধান নির্বাহী (সিইও) এইচ কাদরি সামসোনলু বলেন, ওই নতুন বিমানবন্দরে সবকিছু চালু করা হলে এটিই হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমান ট্রাফিক। কেননা, বিশ্বব্যাপী ৪৫ কিলোমিটারের বেশি এখনও কোনো বিমানবন্দর প্রসারিত করা হয়নি। যা এটিই প্রথম।
প্রকল্পের নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বিমানবন্দরটি চালু হতে যাচ্ছে। যদিও এর কাজ যখন ৮৫ শতাংশ শেষ হয়েছিল, তখন নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে পুরো নির্মাণ সম্পন্ন হবে কি-না এ নিয়ে শঙ্কায় পড়েছিল কর্তৃপক্ষ।
সেসময় পরিবহন মন্ত্রী বলেছিলেন, বিমানবন্দরের বেশির ভাগ সাইটের কাজ এখনও বাকি রয়েছে। এছাড়া বিলাশবহুল ভবনগুলোর কাজও অসম্পূর্ণ রয়েছে। তবে তুর্কি অতিবিশ্বাসী নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই সব কাজ শেষ হবে।
ওইসময় বিদেশি সাংবাদিকরাও সেখানে পরিদর্শন করতে গিয়েছিলেন। তারা সেখানে দেখতে পেয়েছিলেন, বিমানবন্দরের ১০টি প্রকল্পে এক সঙ্গে কাজ চলমান।